আগস্টে পেটের অস্ত্রোপচার করিয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডের সাদা বলের অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার। এই ইনজুরি তাকে বাইরে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-২০ সিরিজে। স্যান্টনারের অনুপস্থিতিতে নিউজিল্যান্ডকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মাইকেল ব্রেসওয়েল।
স্যান্টার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজের দলে ফিরেছেন। ক্রাইস্টচার্চে ১৮ অক্টোবর থেকে শুরু হবে তিন ম্যাচের সিরিজ। ২০ অক্টোবর দ্বিতীয় ও ২৩ অক্টোবর হবে তৃতীয় ম্যাচ। দলে ফিরেছেন ফ্যাসিয়াল ইনজুরি থেকে রিকভারি করা রাচিন রবীন্দ্রও। তিনিও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজে খেলতে পারেননি।
গত সপ্তাহে হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে পড়েছিলেন বেন সিয়ার্স। এই সিরিজে তিনি নেই, নেই কেন উইলিয়ামসনও। চোট আছে ফিন অ্যালেন, অ্যাডাম মিলনে, উইল ও’রোরকে, গ্লেন ফিলিপস ও লকি ফার্গুসনেরও। তারাও ১৪ সদস্যের দলে নেই।
টি-টোয়েন্টি সিরিজে না থাকলেও উইলিয়ামসনকে ওয়ানডে সিরিজে পাবে বলে আশাবাদী নিউজিল্যান্ড। হেড কোচ রব ওয়াল্টার বলেছেন, ‘কেনকে গত মাসে একটি ছোটখাটো শারীরিক সমস্যার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল। তার ফিরে আসার জন্য আরও কিছুটা সময় প্রয়োজন। সে অবশ্যই বিশ্বমানের খেলোয়াড়। আমরা আশা করছি এই দুই সপ্তাহ তাকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে এবং পরবর্তী ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের জন্য প্রস্তুত করবে।’
টি-২০ সিরিজ শেষে ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ডের ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজটি অনুষ্ঠিত হবে ২৬ অক্টোবর থেকে। ২৯ অক্টোবর দ্বিতীয় ও ১ নভেম্বর হবে তৃতীয় ম্যাচ। অকল্যান্ডে ৫ নভেম্বর থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের টি-২০ সিরিজ। এরপর ৩টি ওয়ানডে ও সমানসংখ্যক টেস্ট ম্যাচ।
নিউজিল্যান্ড স্কোয়াড
মিচেল স্যান্টনার (অধিনায়ক), মাইকেল ব্রেসওয়েল, মার্ক চাপম্যান, ডেভন কনওয়ে, জ্যাকব ডাফি, জ্যাক ফকস, ম্যাট হেনরি, বেভন জ্যাকবস, কাইল জেমিসন, ড্যারেল মিচেল, জিমি নিশাম, রাচিন রবীন্দ্র, টিম রবিনসন ও টিম সেইফার্ট।
এমআর/টিকে