ধানের শীষের প্রার্থীর বিরোধিতা করলেই যত বড় নেতাই হোক না, দলীয় কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে হুশিয়ারি করেছেন মো. ফখরুল ইসলামে।
শনিবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট ও সদরের অংশ) সংসদীয় আসনের নির্বাচনী সমাবেশে তিনি এ ঘোষণা দেন। উপজেলা বিএনপি, পৌরসভা অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত সভার সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও জেলা সদস্য কামরুল হুদা চৌধুরী লিটন।
সঞ্চালনা করেন পৌরসভা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও জেলা সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান মঞ্জুর। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহবুব আলমগীর আলো।
প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মো. হারুনুর রশিদ আজাদ।
এছাড়া বক্তব্য রাখেন জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য গোলাম হায়দার, যুগ্ম আহ্বায়ক এবিএম জাকারিয়া, ফোরকান-ই-আলম, সদস্য সহিদুল ইসলাম কিরন, এডভোকেট আবদুল হক, আমিনুল ইসলাম শাহিন, এডভোকেট রবিউল হাসান পলাশ ও বেলায়েত হোসেন স্বপনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
ফখরুল ইসলাম সমাবেশে বলেন, আমার নির্বাচনী এলাকা থেকে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, দখলবাজ, ইভটিজার, মাটি-বালু খেকো এবং মাদক নির্মূল হবে। যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি হবে, কোনো প্রভাবশালী বা আত্মীয়ের ওপর নির্ভর করতে হবে না। ভোটের মাধ্যমে ২০১৮ সালের অন্যায় প্রক্রিয়ার জবাব দিন।
ফখরুল ইসলাম সমাবেশে উপস্থিতদের উদ্দেশ্যে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “যদিও দল আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে, সব মানুষ হয়তো আমাকে পছন্দ নাও করতে পারেন। তবে ধানের শীষে ভোট দিয়ে নোয়াখালীকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করুন—বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্ব এবং তারুণ্যের প্রতীক হিসেবে।
এবি/টিকে