স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া জানিয়েছেন, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত কিছুদিন আগেই নেওয়া হয়েছে। এটি কোনোভাবেই চলমান আন্দোলন দমন করার প্রক্রিয়া নয়, বরং আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার ধারাবাহিক প্রক্রিয়ারই অংশ।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাতে তার ব্যক্তিগত ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সজীব লেখেন, “যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অনেক আগে নেওয়া হয়েছে। এটি আন্দোলন দমন নয়, বরং আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পথেই আরও এক ধাপ এগিয়ে যাওয়া।”
তিনি আরও বলেন, “ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, গণহত্যাকারী রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের আর বাংলাদেশের রাজনীতিতে থাকার কোনো অধিকার নেই। গণহত্যাকারীদের বিচার নিশ্চিত করা এবং আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ ও নিশ্চিহ্ন করাই জুলাইয়ের অঙ্গীকার।”
উল্লেখ্য, এর আগে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন হিসেবে পরিচিত যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নিষিদ্ধের দাবি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা জোরালো হয়ে ওঠে। এনসিপি, ছাত্র ও নাগরিক সংগঠনগুলো আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধকরণের দাবিতে রাজপথে কর্মসূচি পালন করে আসছে।
এসএস