ইরানের ভেতরেই তিন তলাবিশিষ্ট একটি ইসরাইলি ড্রোন কারখানার অবস্থান চিহ্নিত করেছে ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী ইসলামি বিপ্লবী গার্ড কোর-আইআরজিসি।
আধা সরকারি সংবাদ সংস্থা তাসনিমের প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ধরনের আরও কিছু স্থাপনা ইরানের ভেতরে রয়েছে বলে মনে করছে তেহরান। আর এগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনীগুলো।
এই তিন তলা ড্রোন কারখানাটি ইসরাইলের। কিন্তু এর অবস্থান ইরানের ভেতরে। ভাবা যায়? ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড কোর-আইআরজিসি খোঁজ পেয়েছে এই কারখানার।
সংবাদ সংস্থা তাসনিমের প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ধরনের আরও কিছু স্থাপনা ইরানের ভেতরে রয়েছে। এমন ধারণা তেহরানের। আর এগুলোর বিরুদ্ধে অভিযানও চলছে।
এদিকে টাইমস অব ইসরাইল জানিয়েছে, শুক্রবার ইরানে প্রথম দিককার হামলার সময় বিস্ফোরকবাহী কোয়াডকপ্টার ড্রোন, রকেট ও অন্যান্য অত্যাধুনিক সরঞ্জাম ব্যবহার করে ইসরাইল।
ইসরাইলের সামরিক গোয়েন্দা ও মোসাদ কার্যালয়ে হামলাইসরাইলের সামরিক গোয়েন্দা ও মোসাদ কার্যালয়ে হামলা
ইসরাইলের গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক কতটা বিস্তৃত?ইসরাইলের গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক কতটা বিস্তৃত?
ইরানের পরমাণু বিজ্ঞানী, সামরিক কমান্ডার, বিমানবিধ্বংসী ব্যাটারি ও ভূমি থেকে ভূমি ক্ষেপণাস্ত্রের ওপর নিখুঁত হামলার জন্য দেশটির ভেতরে রাখা হয়েছিল এসব সরঞ্জাম।
এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, অস্ত্রগুলো চোরাই পথে ইরানে ঢোকানো হয়। এগুলো ইরানে তৈরি করা হয়নি।
ইরানের ভূখণ্ডে শুক্রবার শুরুর সময়ে হামলা চালিয়ে বেশ কয়েকজন শীর্ষ জেনারেল ও বিজ্ঞানীকে হত্যা করে ইসরাইল। জবাবে ইসরায়েলের দিকে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইরান।
আরএম/টিএ