নারীরা পিছিয়ে রয়েছেন আর নারীদের সাইবার আক্রমণ করে কোনোভাবেই সামনে আসতে দেওয়া হচ্ছে না, এমন অভিমত বারবার প্রকাশ করছিলেন। এবার শ্রীলঙ্কার রাজনীতির একটা সূচকন নিয়ে একটি আর্টিকেল শেয়ার করে লিখলেন, এই লেখাটা সকাল থেকে ২/৩ জন পাঠালো। মহিও হাসপাতালের জন্য বাসা থেকে বের হতে হতে বলছিল এটা পড়তে। বাংলাদেশ জন্মের পর থেকে তো অবশ্যই, অভ্যুত্থানের পরও নারীদের রাজনীতিতে বাধা-প্রতিবন্ধকতার শেষ নাই।
তিনি বলেন, মিথ্যাচার, সাইবার আক্রমণ তো আছেই মেয়েদের থামানোর জন্য, অন্যতম আরেকটা বাধা হলো গোষ্ঠী স্বার্থ, স্বজনপ্রীতি। যে নেপোটিজমের বিরুদ্ধে কথা বলে সেই নেপোটিজমের কোলে বসে আছে।
তাজনূভা জাবিনের শেয়ার করা ঐ পোস্টের শ্রীলঙ্কার নতুন যুগের রাজনীতিতে মেয়েরা কিভাবে প্রেসিডেন্ট পদ থেকে মেয়র পদের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে এগিয়ে যাচ্ছে, শ্রীলঙ্কার দল এনপিপি কেন নারীদের সামনে রাখছে সেসবই আলোকপাত করা হয়েছ।
এই পোস্ট শেয়ার করেই তাজনূভা জাবীন জানতে লিখেছেন, জুলাই এর এত এত মেয়েরা কই গেল?
এই প্রশ্ন রেখেই এই এনসিপি কর্মী বলেন, এর উত্তর আমি এখন যেন সবচেয়ে বেশি খুঁজে পাই।
সাম্যর মৃত্যু যতটা সরব, ইপ্সিতা ততটা নীরব। ককটেল বিস্ফোরণ যতটা রাজনৈতিক আর আলোচিত, সাইবার আক্রমণ ততটাই অরাজনৈতিক আর উপেক্ষিত। নদী যেমন গিয়ে সাগরে মেশে, পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্ত শেষমেশ গিয়ে পতনেই মিলবে। যত গোপন সমীকরণই থাকুক। তাই টিকে থাকতে হলে নতুন ভাবেন।
ইউটি/এসএন