সামরিক ট্যাঙ্কের তালিকায় যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলল চীন

রাশিয়া-ইউক্রেন হোক বা ইজ়রায়েল-হামাস। আধুনিক যুদ্ধে এখনও গুরুত্ব হারায়নি ট্যাঙ্ক। উল্টে গ্রাউন্ড অপারেশনের ক্ষেত্রে এই হাতিয়ারের উপরেই চোখ বুজে ভরসা করে থাকেন পদস্থ সেনা অফিসারেরা। দুঁদে কমান্ডারদের দাবি, শত্রুব্যূহে ঢুকে পড়ে জমিদখলের ক্ষেত্রে ট্যাঙ্কের কোনও বিকল্প নেই। বিশ্বের যে কোনও রণাঙ্গনে মুহূর্তে খেলা ঘোরাতে পারে বিশাল ইমারতকে নিমেষে গুঁড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা সম্পন্ন এই ‘চলমান কামান’।

সম্প্রতি, সৈন্যশক্তির নিরিখে বিশ্বের কোন দেশ কতটা শক্তিশালী সেই সংক্রান্ত একটি তালিকা প্রকাশ করেছে ‘গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ার ইনডেক্স’। ওই রিপোর্টে ‘সুপার পাওয়ার’ দেশগুলির ট্যাঙ্কের শক্তিও ব্যাখ্যা করেছেন সমীক্ষকেরা। আর তাতেই প্রকাশ্যে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। দেখা গিয়েছে, ফৌজি ক্ষমতার দিক থেকে এক নম্বরে থাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ট্যাঙ্কের সংখ্যা বেশ কম। সেখানে আমেরিকার থেকে অনেকটা এগিয়ে রয়েছে চীন এবং রাশিয়া।

‘গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ার’-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, বর্তমানে শুধুমাত্র ট্যাঙ্কের সংখ্যার দিক থেকে প্রথম স্থানে রয়েছে চীন। বেজিঙের ‘পিপল্‌স লিবারেশন আর্মি’ বা পিএলএ ব্যবহার করে ৬,৮০০টি যুদ্ধট্যাঙ্ক। এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা রয়েছে ড্রাগনভূমির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিঙের। কারণ, বাহিনীর আধুনিকীকরণে জোর দিয়েছেন তিনি। পিএলএ-র বহরে থাকা মূল যুদ্ধট্যাঙ্ক হল ‘টাইপ ৯৯এ’। এ ছাড়া তুলনামূলক ভাবে হালকা ওজনের ‘টাইপ-১৫’ ট্যাঙ্কও ব্যবহার করে চীনের লালফৌজ।

ড্রাগনের পর ট্যাঙ্কের সংখ্যার নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রাশিয়া। মোট ৫,৭৫০টি ট্যাঙ্ক আছে মস্কোর ‘আর্মাড কোর’-এর কাছে। ক্রেমলিনের আধুনিকতম ট্যাঙ্কটি হল ‘টি-৯০এম প্রোরিভ’। এ ছাড়া ‘টি-১৪ আর্মাটা’ নামে আর এক ধরনের ট্যাঙ্কও ব্যবহার করে রুশ ফৌজ। ইউক্রেন যুদ্ধে অবশ্য মস্কোর তৈরি ট্যাঙ্কের দুর্বলতা প্রকাশ্যে এসেছে। ফলে পশ্চিমের প্রতিবেশী দেশটির একের পর এক শহর দখল করতে গিয়ে বিপাকে পড়ে ভ্লাদিমির পুতিনের বাহিনী। কিভের প্রত্যাঘাতে বড় ক্ষয়ক্ষতি সহ্য করতে হয়েছে তাদের।

২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রুশ ফৌজ ইউক্রেন আক্রমণ করতেই কিভের হাতে বিশেষ একটি অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র তুলে দেয় আমেরিকা। বিখ্যাত মার্কিন প্রতিরক্ষা সংস্থা লকহিড-মার্টিনের তৈরি ওই হাতিয়ারের পোশাকি নাম ‘এফজিএম-১৪৮ জ্যাভলিন’। সংশ্লিষ্ট ক্ষেপণাস্ত্রটিকে ‘ট্যাঙ্ক কিলার’ বললে অত্যুক্তি হবে না। এর সাহায্যে একের পর এক ‘চলমান কামান’কে উড়িয়ে দিয়ে মস্কো বাহিনীর এগিয়ে আসাকে অনেকাংশে থামিয়ে দিতে পেরেছিল ইউক্রেনীয় সেনা।

ট্যাঙ্কের সংখ্যার নিরিখে চতুর্থ স্থানে রয়েছে আমেরিকা। যুক্তরাষ্ট্রের হাতে থাকা ‘চলমান কামান’-এর সংখ্যা ৪,৬৪০। মার্কিন ফৌজের সর্বাধুনিক ট্যাঙ্কের নাম ‘এম১এ২সি অ্যাব্রাম্স’। আগামী দিনে কৃত্রিম মেধাভিত্তিক যুদ্ধট্যাঙ্ক তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে ওয়াশিংটনের। সেই লক্ষ্যে চলছে গবেষণার কাজ। সে ক্ষেত্রে ট্যাঙ্কের নকশায় বড় বদল দেখতে পাওয়া যেতে পারে বলে মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকেরা।

ট্যাঙ্কের সংখ্যার নিরিখে ভারতের স্থান বিশ্বে পঞ্চম। মোট ৪,২০১টি ‘চলমান কামান’ রয়েছে এ দেশের সেনার কাছে। ভারতীয় সেনা মূলত দু’ধরনের ট্যাঙ্ক ব্যবহার করে। রাশিয়ার তৈরি ‘টি-৯০ ভীষ্ম’ নামের ‘চলমান কামান’ রয়েছে বাহিনীর বহরে। এ ছাড়া সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ‘অর্জুন’ ট্যাঙ্কও আছে সেনার কাছে। আগামী দিনে আরও হালকা এবং দূরপাল্লার ট্যাঙ্ক তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে কেন্দ্রের। সেই লক্ষ্যে কাজ করছে প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা ডিআরডিও (ডিফেন্স রিসার্চ ডেভলপমেন্ট অর্গানাইজ়েশন)।

তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, ‘গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ার’ তালিকায় ফৌজি শক্তির দিক থেকে চার নম্বর স্থানে রয়েছে ভারতের নাম। গত বেশ কয়েক বছর ধরে এই জায়গা ধরে রেখেছে নয়াদিল্লি। কিন্তু ট্যাঙ্কের সংখ্যার দিক থেকে চতুর্থ স্থানে রয়েছে উত্তর কোরিয়া। পিয়ংইয়ঙের লালফৌজ ৪,৩৪৪টি ট্যাঙ্ক ব্যবহার করছে। এ দিক থেকে মূল শত্রু দক্ষিণ কোরিয়ার চেয়ে অনেকটা এগিয়ে রয়েছেন সেখানকার ‘সর্বোচ্চ নেতা’ (পড়ুন সুপ্রিম লিডার) কিম জং-উন।

তবে উত্তর কোরিয়ার ট্যাঙ্কবাহিনীর ক্ষেত্রে বেশ কিছু সমস্যা রয়েছে। এখনও সাবেক সোভিয়েত যুগের বেশ কিছু ট্যাঙ্ক ব্যবহার করছে পিয়ংইয়ঙের ফৌজ। ট্যাঙ্ক নির্মাণের উন্নত পরিকাঠামোও তাদের সে ভাবে নেই। ফলে কিমের বাহিনীর এই হাতিয়ারের মূল সরবরাহকারী দেশ হল রাশিয়া। ভারতের পরে এই তালিকায় নাম রয়েছে মিশরের। ‘পিরামিডের দেশ’টির ফৌজের বহরে থাকা ট্যাঙ্কের সংখ্যা ৩,৬২০।

ট্যাঙ্কের সংখ্যার নিরিখে সপ্তম স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের নাম। ইসলামাবাদের সেনা বর্তমানে ২,৬২৭টি ট্যাঙ্ক ব্যবহার করছে। তবে ভারতের সঙ্গে ‘চলমান কামান’-এর মুখোমুখি লড়াইয়ে কখনওই জয়ের মুখ দেখতে পারেননি রাওয়ালপিন্ডির ফৌজি জেনারেলরা। ১৯৬৫ সালের পঞ্জাবের আসাল-উত্তরের যুদ্ধে আমেরিকার তৈরি ‘এম৪৭ প্যাটন’ ট্যাঙ্ক নিয়ে আক্রমণ করে পাক ফৌজ। কিন্তু, সেগুলির ৭০টিকেই ধ্বংস করে ভারতীয় সেনা। ওই সংঘর্ষে মোট ৯৭টি ট্যাঙ্ক হারিয়েছিল ইসলামাবাদ।

১৯৭১ সালের যুদ্ধে রাজস্থানের লঙ্গেওয়ালার মরুভূমি এলাকায় ফের ট্যাঙ্ক নিয়ে ঢুকে পড়ে পাকিস্তানের সেনা। কিন্তু সেখানেও ভাগ্য সহায় হয়নি তাঁদের। ওই এলাকায় মেজর কুলদীপ সিংহ চাঁদপুরীর নেতৃত্বে মোতায়েন ছিল পঞ্জাব রেজিমেন্টের ২৩তম ব্যাটেলিয়নের ১২০ জন জওয়ান। প্রথমে তাঁদের পাতা ল্যান্ডমাইনে ধ্বংস হয় বেশ কয়েকটি পাক ট্যাঙ্ক। তার পর হান্টার বিমান উড়িয়ে বাকিগুলিকে গুঁড়িয়ে দেয় ভারতীয় বায়ুসেনা। লঙ্গেওয়ালার যুদ্ধে ৬২টি ট্যাঙ্ক এবং ৫০০-র বেশি সাঁজোয়া গাড়ি হারায় ইসলামাবাদ।

‘গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ার’ তালিকায় ট্যাঙ্কশক্তির নিরিখে আট, নয় এবং ১০ নম্বরে রয়েছে যথাক্রমে তুরস্ক, দক্ষিণ কোরিয়া এবং ইরান। এই তিন দেশের ‘চলমান কামান’-এর সংখ্যা ২২৩৮, ২২৩৬ এবং ১৭১৩। এদের মধ্যে সোলের প্রতিরক্ষা গবেষকেরা আবার মানববিহীন ট্যাঙ্ক তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছেন।

প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকদের দাবি, ২১ শতকের যুদ্ধে ট্যাঙ্কের মূল শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে দু’টি হাতিয়ার। প্রথমটি হল, অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র। আর দ্বিতীয়টি হল ড্রোন। ইউক্রেন যুদ্ধে বহু ক্ষেত্রে ট্যাঙ্ক ধ্বংস করতে মানববিহীন উড়ুক্কু যান বহুল পরিমাণে ব্যবহার করতে দেখা গিয়েছে। ফলে এর প্রয়োজনীয়তা ধীরে ধীরে ফুরোচ্ছে বলে মনে করছেন অনেকেই।

ভারতীয় সেনাও সময়ের দাবি মেনে বাড়িয়েছে অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্রের সংখ্যা। পাশাপাশি, ড্রোন প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকা আমেরিকা, চীন, তুরস্ক এবং ইরানের সমকক্ষ হয়ে উঠতে চাইছে নয়াদিল্লি। পাশাপাশি, রোবট যান তৈরির দিকেও নজর রয়েছে ডিআরডিও-র। ফলে আগামী দিনে এ দেশের প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীরাও যে ট্যাঙ্কের নকশায় বদল আনবেন, তা বলাই বাহুল্য।

‘গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ার’-এর পাশাপাশি পরমাণু শক্তিধর দেশগুলির কাছে কত সংখ্যায় আণবিক অস্ত্র রয়েছে, তা প্রকাশ্যে এনেছে সুইডেনের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত নজরদার সংস্থা ‘স্টকহোলম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট’ বা সিপ্রি। সেখানে গত বছর ভারত পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। পাকিস্তানের আণবিক অস্ত্রসংখ্যায় অবশ্য কোনও বদল হয়নি বলে জানিয়েছে সিপ্রি।

সিপ্রির দাবি, বিশ্বের ন’টি পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্রের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আণবিক অস্ত্র রয়েছে রাশিয়ার কাছে। দ্বিতীয় স্থানে আছে আমেরিকা। এই দুই দেশের কাছে থাকা ওই মারণাস্ত্রের সংখ্যা যথাক্রমে ৫,৪৫৯ এবং ৫,১৭৭। এ ছাড়া ভারতের ঝুলিতে ১৮০টি এবং পাকিস্তানের কাছে ১৭০টি পরমাণু অস্ত্র বলে সংশ্লিষ্ট রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। সুইডিশ গবেষণা সংস্থাটির দাবি, ২০২৪ সাল থেকে নয়াদিল্লি ধাপে ধাপে নিজের পরমাণু অস্ত্রভান্ডারকে আরও বিস্তৃত করেছে।

গত ১৬ জুন ওই রিপোর্ট প্রকাশ করে সিপ্রি। সুইডিশ সংস্থাটির দাবি, বছরে প্রায় ১০০টি করে নতুন পরমাণু ‘ওয়ারহেড’ বাহিনীতে শামিল করছে চীন। ২০২৩ সাল থেকে এই প্রক্রিয়া চালু রেখেছে বেজিং। এর জেরে বর্তমানে ড্রাগনভূমির ‘পিপল্স লিবারেশন আর্মি’ বা পিএলএ-র অস্ত্রাগারে আণবিক হাতিয়ারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০০। অর্থাৎ, পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যার নিরিখে ভারত এবং পাকিস্তানের চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে চীন।

সিপ্রি জানিয়েছে, পরমাণু ‘ওয়ারহেড’ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গেই আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বা আইসিবিএমের (ইন্টার কন্টিনেন্টাল ব্যালেস্টিক মিসাইল) সংখ্যাও ব্যাপক হারে বৃদ্ধি করছে চীন। ২০৩০ সালের মধ্যে ওয়াশিংটনের সমসংখ্যক দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র থাকবে বেজিঙের হাতে। আণবিক হাতিয়ার বৃদ্ধির বর্তমান গতি বজায় থাকলে ২০৩৫ সালের মধ্যে একে ১,৫০০-এ নিয়ে যেতে সক্ষম হবে ড্রাগন সরকার।

পিএলএ-র হাতে থাকা আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলির মধ্যে অন্যতম হল ‘ডংফেং’ বা ডিএফ-৫ এবং ডিএফ-৪১। প্রথমটির পাল্লা ১৩ হাজার থেকে ১৬ হাজার কিলোমিটার। দ্বিতীয়টি আবার শব্দের চেয়ে ২৫ গুণ গতিতে ছুটতে পারে। ডিএফ-৪১-এর পাল্লা ১২ হাজার থেকে ১৫ হাজার কিলোমিটার বলে দাবি করেছে বেজিং। সিপ্রির রিপোর্ট অনুযায়ী, বর্তমানে দু’টি ক্ষেপণাস্ত্রের শক্তিবৃদ্ধির চেষ্টা চালাচ্ছেন ড্রাগনভূমির প্রতিরক্ষা গবেষকেরা।

চুপ করে বসে নেই ভারতও। চীনের যে কোনও জায়গায় হানা দিতে পারে, এমন দূরপাল্লার অস্ত্র তৈরিতে জোর দিচ্ছে নয়াদিল্লি। ‘সিপ্রি’র রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ১৬২টি দেশ অস্ত্র কিনেছে। অস্ত্র কেনার নিরিখে প্রথম পাঁচটি দেশ হল ইউক্রেন, ভারত, কাতার, সৌদি আরব এবং পাকিস্তান। এই পাঁচটি রাষ্ট্র একত্রে ওই চার বছরে বিক্রি হওয়া মোট অস্ত্রের ৩৫ শতাংশ ক্রয় করেছে।

কেএন/এসএন

Share this news on:

সর্বশেষ

img
এনবিআরের তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে একযোগে অবসরে পাঠাল সরকার Jul 02, 2025
img
ব্যাগেজ নীতিতে মোবাইল ও স্বর্ণে বড় ছাড় Jul 02, 2025
img
বিচার, সংস্কার ও নতুন সংবিধান ছাড়া নির্বাচন হলে অংশগ্রহণ করব না : নাহিদ ইসলাম Jul 02, 2025
img
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপিত হলো ভূমিকম্প শনাক্তকরণ যন্ত্র Jul 02, 2025
img
‘কালা জাহাঙ্গীর’ রূপে দেখা যেতে পারে শাকিব খানকে Jul 02, 2025
img
বিরোধীরাও জানে বিএনপি ক্ষমতায় যাচ্ছে : জাহেদ উর রহমান Jul 02, 2025
img
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচে হঠাৎ মাঠের মধ্যে ঢুকে পড়ল সাপ Jul 02, 2025
img
ফ্যাসিস্টের পতন হলেও ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থা এখনো রয়ে গেছে : নাহিদ ইসলাম Jul 02, 2025
জীবনের সবচেয়ে দামী সম্পদ কী Jul 02, 2025
নির্বাক অভিনয় করেও অবিশ্বাস্য পারিশ্রমিক ‘মুন্নি’র! Jul 02, 2025
পিচ কিউরেটর গামিনির সময় কি শেষের পথে? শিক্ষিত কিউরেটর আনার ব্যবস্থা করছি: মাহবুব Jul 02, 2025
বিপিএলে আসছে পরিবর্তন, সব পরিকল্পনা Jul 02, 2025
কোনো রাজনৈতিক দল সংস্কার শেষ করতে পারবে কিনা জানেন না আসিফ নজরুল Jul 02, 2025
যেভাবে লাইসেন্স পেয়েছিলেন উপদেষ্টা আসিফ Jul 02, 2025
আদালত অবমাননার মামলায় শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড! Jul 02, 2025
রংপুর-৪ আসনে নির্বাচন করবেন এনসিপির আখতার হোসেন Jul 02, 2025
সরকারি চাকরির অর্ধেকেই কাজ করে না; আইন উপদেষ্টা Jul 02, 2025
লালমনিরহাটের কি কি সমস্যা আছে? সাধারণ জনতার কাছে জিজ্ঞেস করলেন নাহিদ Jul 02, 2025
img
দেশের ৩৩ ডেপুটি জেলারকে বদলির আদেশ Jul 02, 2025
পটিয়ার ঘটনায় রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয় থেকে যা জানা গেল Jul 02, 2025