আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনদিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে পাল্লা দিয়ে। বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। সবশেষ সপ্তাহজুড়ে যেমন কিছু মুদ্রা স্থিতিশীল ছিল, আবার দামে উত্তরণ-অবনমনও হয়েছে অনেক মুদ্রায়। মার্কিন ডলারের দাম বেড়েছে কিছুটা। অপরদিকে, স্থিতিশীল বেশিরভাগ মুদ্রার বিনিময়মূল্য।
এনসিসি ব্যাংকের তথ্যমতে মার্কিন ডলার সর্বোচ্চ ১২২ টাকা ৯৫ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। রোববার সর্বনিম্ন ১২২ টাকা ৪০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে মুদ্রাটি।
সোমবার পাউন্ড লেনদেন হয় সর্বোচ্চ ১৬৭ টাকা ৬৮ পয়সায়। সর্বনিম্ন দর ছিল ১৬৫ টাকা ৪২ পয়সায়। বেড়েছে ইউরোর দর। সোমবার সর্বোচ্চ ১৪৬ টাকা ৬২ পয়সা দরে বিনিময় হয় মুদ্রাটি। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সর্বনিম্ন দর ছিলো রোববার, ১৪২ টাকা ৫৩ পয়সা।
তেমন পরিবর্তন ছিল না অস্ট্রেলিয়ান ডলারের বিনিময়মূল্যে। সর্বোচ্চ দর ছিলো বুধবার ৮০ টাকা ৩৯ পয়সা। সর্বনিম্ন ছিল ৭৯ টাকা ৩৯ পয়সা।
তবে পরিবর্তন ছিল মালয়েশিয়ান রিঙ্গিতের দরে। সপ্তাহজুড়েই ২৮ থেকে ২৯ টাকার মধ্যেই লেনদেন হয়েছে এই মুদ্রাটি।
অপরিবর্তিত ছিল সিঙ্গাপুর ডলারের দর। বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ ৯৭ টাকা ৪৭ পয়সায় হাতবদল হয় মুদ্রাটি। রোববার সর্বনিম্ন দর ছিল ৯৬ টাকা ৪৩ পয়সা।
তেমন পরিবর্তন ছিল না সৌদি রিয়ালের ক্ষেত্রে। সপ্তাহজুড়েই ৩২ টাকা ৬৭ পয়সায় লেনদেন হয়েছে মুদ্রাটি।
বেড়েছে কানাডিয়ান ডলারের দাম। বুধবার সর্বোচ্চ লেনদেন হয় ৮৯ টাকা ৭৫ পয়সা দরে। আর ভারতীয় রুপির জন্য গুনতে হয়েছে সর্বোচ্চ ১ টাকা ৪৪ পয়সা।
এসএন