ঊর্ধ্বমুখী পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে, ভারত থেকে আমদানির প্রস্তুতি নিচ্ছেন হিলি স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা। আইপির জন্য খামারবাড়িতে আবেদনও করেছেন।
গেল বৃহস্পতিবার থেকে আইপি দেয়া শুরু করেছে। আমদানিকারকদের অভিযোগ, সোনামজিদ স্থলবন্দরে কিছু আইপি দেয়া হলেও হিলির ব্যবসায়ীরা এখন পায়নি।
বরং আবেদন ফেরত পাঠানো হয়েছে। ৩০ টনের আইপির বরাদ্দ চেয়ে পুনরায় পত্র পাঠাতে বলা হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, একজন আমদানিকারকে মাত্র ৩০ টন বা ৫০ টন আইপি বরাদ্দ দেয়ার সিদ্ধান্ত সঠিক হয়নি। এতে পর্যাপ্ত পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি সম্ভব হবে না। বাজারে সংকট থেকেই যাবে।
আমদানিকারকরা মনে করেন, চাহিদা মাফিক আইপি দেয়া হলে দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি হবে। এতে দামও কমে আসবে। ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৫০টায় বিক্রি করা সম্ভব হবে বলেও মনে করেন আমদানিকারকরা।
এদিকে সোনা মসজিদ বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে।
কেএন/টিকে