পিয়ার পদ্ধতিতে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ পাঁচ দফা দাবিতে তিন দিনের কর্মসূচি পালন করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। কর্মসূচির দ্বিতীয় দিনে শুক্রবার দেশের সাত বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেছে দলটি। এতে অংশ নেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় নেতারাও।
এর আগে বৃহস্পতিবার একই দাবিতে জামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি রাজনৈতিক দল একযোগে বিক্ষোভ মিছিল করেছে। নির্বাচনের আগে দাবি আদায়ে শুধু আলোচনাই নয়, বরং রাজপথকেও সমান গুরুত্ব দিচ্ছে জামায়াতসহ মিত্র দলের নেতারা। এতে নতুন করে আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন।
ঐক্যমত কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলের আলোচনার মধ্যেই সংস্কার বাস্তবায়ন প্রশ্নে জামায়াত ইসলামীসহ সাতটি দলের প্রায় অভিন্ন কর্মসূচির যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল।
বিক্ষোভের ব্যাখ্যায় জামায়াতে ইসলামের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, শুধু আলোচনায় সমস্যার সমাধান হবে না। সরকারের ওপর একপক্ষের চাপ থাকায় ‘শুভঙ্করের ফাঁকির’ দিকে বিষয়টি যাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বৃহস্পতিবার সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির শীর্ষনেতা আরও বলেন, দেশের সিদ্ধান্ত নিজেদেরই নিতে হবে এবং সেটি ঐক্যবদ্ধভাবেই হওয়া উচিত। যে কোনো বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান সম্ভব বলে মনে করে বিএনপি।
রাজপথ ছেড়ে আলোচনার টেবিলে আসার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। তিনি জানান, ৫ আগস্ট থেকে বিএনপি কোনো ইস্যুতেই রাজপথে নামেনি। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চাওয়া হচ্ছে, এবং তাঁর বিশ্বাস এটি আলোচনার মাধ্যমেই শেষ হবে।
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, "একটি বিষয় পরিষ্কার যেটাই করা হোক না কেন, জনগণের সমর্থন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। জনগণের সমর্থনে নির্বাচিত যে পার্লামেন্ট আসবে, সেই পার্লামেন্টই সংবিধান পরিবর্তন ও সংশোধনের ক্ষমতা রাখবে। সেটাই হবে সবচেয়ে বড় সমাধান।"
বৃহস্পতিবার সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির শীর্ষনেতা আরও বলেন, দেশের সিদ্ধান্ত নিজেদেরই নিতে হবে এবং সেটি ঐক্যবদ্ধভাবেই হওয়া উচিত। যে কোনো বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান সম্ভব বলে মনে করে বিএনপি।
রাজপথ ছেড়ে আলোচনার টেবিলে আসার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। তিনি জানান, ৫ আগস্ট থেকে বিএনপি কোনো ইস্যুতেই রাজপথে নামেনি। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চাওয়া হচ্ছে, এবং তাঁর বিশ্বাস এটি আলোচনার মাধ্যমেই শেষ হবে।
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, "একটি বিষয় পরিষ্কার যেটাই করা হোক না কেন, জনগণের সমর্থন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। জনগণের সমর্থনে নির্বাচিত যে পার্লামেন্ট আসবে, সেই পার্লামেন্টই সংবিধান পরিবর্তন ও সংশোধনের ক্ষমতা রাখবে। সেটাই হবে সবচেয়ে বড় সমাধান।"
বৃহস্পতিবার সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির শীর্ষনেতা আরও বলেন, দেশের সিদ্ধান্ত নিজেদেরই নিতে হবে এবং সেটি ঐক্যবদ্ধভাবেই হওয়া উচিত। যে কোনো বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান সম্ভব বলে মনে করে বিএনপি।
রাজপথ ছেড়ে আলোচনার টেবিলে আসার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। তিনি জানান, ৫ আগস্ট থেকে বিএনপি কোনো ইস্যুতেই রাজপথে নামেনি। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চাওয়া হচ্ছে, এবং তাঁর বিশ্বাস এটি আলোচনার মাধ্যমেই শেষ হবে।
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, "একটি বিষয় পরিষ্কার যেটাই করা হোক না কেন, জনগণের সমর্থন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। জনগণের সমর্থনে নির্বাচিত যে পার্লামেন্ট আসবে, সেই পার্লামেন্টই সংবিধান পরিবর্তন ও সংশোধনের ক্ষমতা রাখবে। সেটাই হবে সবচেয়ে বড় সমাধান।"
তবে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ ব্যাখ্যা প্রত্যাখ্যান করে বলেন, আলোচনা ছাড়া রাজপথে কর্মসূচি দিয়ে অহেতুক চাপ সৃষ্টি করা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়। তিনি পিয়ার ইস্যুতে মন্তব্য করে বলেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সংখানুপাতে নির্বাচনের কোনো ভিত্তি নেই।
ইউটি/টিএ