চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেফতার করায় চলচ্চিত্রাঙ্গন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীও বিষয়টি বিব্রতকর বলে মন্তব্য করেছেন। নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তার করায় যে সংগঠনের সবার আগে তার পাশে দাঁড়ানোর কথা সেই সংগঠনটি পাশে ছিল না। অথচ টেলিভিশন অভিনয় শিল্পীদের সংগঠন অভিনয় শিল্পী সংঘ কড়া ভাষায় বিবৃতি দিয়েছে।
তারা বলেছে, শিল্পীদের সম্মান জানানো রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব।
অথচ নুসরাত ফারিয়া যে সংগঠনের সদস্য বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি তারা একটা বিবৃতিও দেয়নি। কালের কণ্ঠের পক্ষ থেকে সংগঠনের মুখপাত্র চিত্রনায়ক জয় চৌধুরী বলেন, ‘শিল্পী হোক আর যে হোক কেউই আইনের উর্ধ্বে নয়।
এদিকে অভিনয় শিল্পী সংঘ বলছে, ‘সমাজ তথা রাষ্ট্রের সেবা ও স্বার্থ সংরক্ষণে সর্বদা সোচ্চার ও সচেতন।
শুধু তাই নয়, যে কোনো মানবিক প্রয়োজনেও অভিনয়শিল্পীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য।’
অভিনয় শিল্পী সংঘ সকল হয়রানিমূলক মামলা ও চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তার করায় চলচ্চিত্রাঙ্গন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীও বিষয়টি বিব্রতকর বলে মন্তব্য করেছেন। নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তার করায় যে সংগঠনের সবার আগে তার পাশে দাঁড়ানোর কথা সেই সংগঠনটি পাশে ছিল না। অথচ টেলিভিশন অভিনয় শিল্পীদের সংগঠন অভিনয় শিল্পী সংঘ কড়া ভাষায় বিবৃতি দিয়েছে।
তারা বলেছে, শিল্পীদের সম্মান জানানো রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব।
অথচ নুসরাত ফারিয়া যে সংগঠনের সদস্য বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি তারা একটা বিবৃতিও দেয়নি। কালের কণ্ঠের পক্ষ থেকে সংগঠনের মুখপাত্র চিত্রনায়ক জয় চৌধুরী বলেন, ‘শিল্পী হোক আর যে হোক কেউই আইনের উর্ধ্বে নয়।
এদিকে অভিনয় শিল্পী সংঘ বলছে, ‘সমাজ তথা রাষ্ট্রের সেবা ও স্বার্থ সংরক্ষণে সর্বদা সোচ্চার ও সচেতন।
শুধু তাই নয়, যে কোনো মানবিক প্রয়োজনেও অভিনয়শিল্পীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য।’
অভিনয় শিল্পী সংঘ সকল হয়রানিমূলক মামলা ও গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধেও কঠোর ভাষায় কথা বলেছে। অভিনয়শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক আজাদ আবুল কালাম স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অভিনয়শিল্পীদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক গ্রেপ্তার, মামলা ও হামলায় তৈরি হয় নানা উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা। যা শিল্পী ও তার পরিবারের স্বাভাবিক জীবনাচারকে করে বিঘ্নিত ও অসহায়।
এদিকে, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক কোনো বিবৃতি না দেওয়া প্রসঙ্গে খুবই দুর্বল ও দায়সারা বক্তব্য দিলেন সমিতির এই শীর্ষ নেতা। তিনি বলছেন, ‘আমাদের সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক ডিপজল ভাই নেই। তারা ছাড়া আমরা তো কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারি না।’
তবে এই অভিনেতা দাবি করছেন তিনি ব্যক্তিগতভাবে নুসুরাত ফারিয়ার সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর রেখেছেন। এর আগে গত রবিবার কালের কণ্ঠের সঙ্গে আলাপকালে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির মুখপাত্র জয় চৌধুরী বলেছিলেন, ‘আমরা শিল্পী হই আর যে হই আমরা কেউই আইনের ঊর্ধ্ব নই।
সে ক্ষেত্রে আমাদের কিছু করার থাকে না। আমাদের শিল্পীদের নামে যদি মামলা হয় তাহলে সেটা সত্য না মিথ্যা—এটা প্রমাণ করবেন আদালত। তিনি যদি নিরপরাধী হন তাহলে সে পর্যন্ত তো আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।’
সামাজিক মাধ্যমে শোবিজের বহু তারকা নুসরাত ফারিয়ার পক্ষে দাঁড়ালেও শিল্পী সমিতির দায়িত্বে থাকা কাউকে সামাজিক মাধ্যমে টুঁ শব্দ করতেও দেখা যায়নি। বিরুদ্ধেও কঠোর ভাষায় কথা বলেছে। অভিনয়শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক আজাদ আবুল কালাম স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অভিনয়শিল্পীদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক গ্রেপ্তার, মামলা ও হামলায় তৈরি হয় নানা উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা। যা শিল্পী ও তার পরিবারের স্বাভাবিক জীবনাচারকে করে বিঘ্নিত ও অসহায়।
এদিকে, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক কোনো বিবৃতি না দেওয়া প্রসঙ্গে খুবই দুর্বল ও দায়সারা বক্তব্য দিলেন সমিতির এই শীর্ষ নেতা। তিনি বলছেন, ‘আমাদের সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক ডিপজল ভাই নেই। তারা ছাড়া আমরা তো কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারি না।’
তবে এই অভিনেতা দাবি করছেন তিনি ব্যক্তিগতভাবে নুসুরাত ফারিয়ার সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর রেখেছেন। এর আগে গত রবিবার সঙ্গে আলাপকালে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির মুখপাত্র জয় চৌধুরী বলেছিলেন, ‘আমরা শিল্পী হই আর যে হই আমরা কেউই আইনের ঊর্ধ্ব নই।
সে ক্ষেত্রে আমাদের কিছু করার থাকে না। আমাদের শিল্পীদের নামে যদি মামলা হয় তাহলে সেটা সত্য না মিথ্যা—এটা প্রমাণ করবেন আদালত। তিনি যদি নিরপরাধী হন তাহলে সে পর্যন্ত তো আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।’
সামাজিক মাধ্যমে শোবিজের বহু তারকা নুসরাত ফারিয়ার পক্ষে দাঁড়ালেও শিল্পী সমিতির দায়িত্বে থাকা কাউকে সামাজিক মাধ্যমে টুঁ শব্দ করতেও দেখা যায়নি।
এসএন