হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নতুন এক্সপোর্ট টার্মিনাল স্থাপনের মাধ্যমে কীভাবে বিভিন্ন ধরনের পণ্য রপ্তানি করা যায় সেটা নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
রোববার (৬ জুলাই) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রপ্তানি কার্গো পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, আপনারা জানেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এখান থেকে শাক-সবজি, ফলমূল এগুলো এক্সপোর্ট করা হয়। এটা কীভাবে এক্সপোর্ট করা হয় সেটা পরিদর্শন করেছি।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, আপনারা জানেন কিছুদিন আগে এনবিআরে সমস্যা চলছিল। সেসময় আমাদের শাক-সবজি রপ্তানি করতে কিছুটা সমস্যা হয়েছিল। ফলমূল রপ্তানিতেও কিছুটা সমস্যা হয়েছিল। সে সময় আমাদের ব্যবসায়ীদের অনেকেই কিছুটা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছিলেন। সুতরাং এগুলো দেখতেই এখানে আসা। এ ছাড়া যেহেতু আমাদের রপ্তানি অনেক বেড়ে গেছে সেহেতু এখানে যে কোল্ড স্টোরেজ আছে সেটিকে বড় করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমাদের জন্য বড় সুখবর হচ্ছে আমাদের যে নতুন এক্সপোর্ট টার্মিনাল করা হচ্ছে এখানে যদি কোনো মালামাল স্ক্যানিং হওয়ার পরও বিমানে যেতে না পারে সঙ্গে সঙ্গেই এসব মাল কোল্ড স্টোরেজে রাখা যাবে।
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমানে যদি বিমানে ওভারলোড হয় তাহলে যেসব মাল রেখে দিতে হবে সেসব মাল রাখার জন্য কোল্ড স্টোরেজ নেই। কিন্তু নতুন টার্মিনালে এই সুযোগটা থাকছে। আমরা শুধু একটা-দুইটা আইটেমের মধ্যে থাকতে চাই না। কীভাবে বিভিন্ন ধরনের আইটেম রপ্তানি করা যায় সেটা নিয়ে চিন্তাভাবনা করছি।
কেএন/টিকে