ওভালে ভারতকে ৬ রানের রোমাঞ্চকর জয় এনে দেওয়ার পুরস্কার মাঠেই পেয়েছিলেন মোহাম্মদ সিরাজ। পঞ্চম ও শেষ টেস্টে ৯ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়ে। এবার সেই দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য আইসিসির কাছ থেকেও সুখবর পেয়েছেন ভারতীয় পেসার।
র্যাংকিংয়ের সাপ্তাহিক হালনাগাদে ১২ ধাপ এগিয়েছেন সিরাজ।
তাতে বোলারদের র্যাংকিংয়ে ১৫ নম্বরে জায়গা পেয়েছেন তিনি। ৬৭৪ রেটিং পয়েন্ট তার ক্যারিয়ারসেরা। তার মতো ক্যারিয়ারসেরা রেটিং পয়েন্ট পেয়েছেন সতীর্থ প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা। তার রেটিং ৩৬৮।
ওভালে ৮ উইকেট নেওয়া পেসার ২৫ ধাপ এগিয়ে ৫৯ নম্বরে আছেন।
দুই ভারতীয় নন, ক্যারিয়ারসেরা পজিশন পেয়েছেন ইংল্যান্ডের দুই পেসার গাস অ্যাটকিনসন ও জশ টাং। দুজনই ওভালে ৮ উইকেট করে পেয়েছেন। ২ ধাপ উন্নতি হওয়ায় প্রথমবারের মতো শীর্ষ দশে জায়গা করে নিয়েছেন অ্যাটকিনসন।
সতীর্থ ১০ নম্বরে জায়গা পেলেও টাংয়ের জায়গা হয়েছে ৪৬ নম্বরে। তার উন্নতি হয়েছে ১৪ ধাপ। তাদের বাইরে ৩ ধাপ উন্নতি হয়েছে নিউজিল্যান্ডের পেসার ম্যাট হেনরির। কিউই পেসারকে ৪ নম্বরে জায়গা দিতে এক ধাপ করে পর্যাযক্রমে পিছিয়েছেন জশ হ্যাজলউড, নুমান আলি ও স্কট বোল্যান্ড। আর ৮৮৯ নিয়ে যথারীতি শীর্ষে আছেন ভারতীয় পেসার জাসপ্রীত বুমরাহ।
ওভালের সেঞ্চুরিতে তিন ধাপ এগিয়েছেন যস্বশী জয়সওয়াল। ৭৯২ রেটিং নিয়ে ব্যাটারদের তালিকায় ৫ নম্বরে আছেন ভারতের বাঁহাতি ব্যাটার। অন্যদিকে একই টেস্টে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে কেন উইলিয়ামসনকে তিনে ঠেলে দুইয়ে উঠেছেন হ্যারি ব্রুক। আর তার সতীর্থ সেঞ্চুরিয়ান জো রুট শীর্ষস্থান আরো মজবুত করেছেন। ৪ ধাপ এগিয়ে ৯ নম্বরে জায়গা পেয়েছেন কিউই ব্যাটার ড্যারিল মিচেল। বাংলাদেশিদের মধ্যে না খেলেও উন্নতি হয়েছে নাজমুল হোসেন শান্ত (২ ধাপ এগিয়ে ৩৭ নম্বরে) ও লিটন দাসের (১ ধাপ এগিয়ে ৪৩ নম্বরে)। বাংলাদেশের মধ্যে সবার শীর্ষে আছেন ৩২ নম্বরে থাকা মুশফিকুর রহিম।
অন্যদিকে টি-টোয়েন্টির ব্যাটারদের র্যাংকিংয়ে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দ্রুততম (৩৭ বলে) সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে দুই ধাপ এগিয়েছেন টিম ডেভিড। ১৬ নম্বরে আছেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার। ২৫ ধাপ এগিয়ে ৩৭ নম্বরে জায়গা পেয়েছেন পাকিস্তানের বাঁহাতি ব্যাটার সাইম আইয়ুব। বোলিংয়ে ২৩ ধাপ এগিয়ে কেশব মহারাজের সঙ্গে ৩২ নম্বরে আছে জেসন হোল্ডার। ৭১৭ রেটিংয়ে শীর্ষে আছেন নিউজিল্যান্ডের পেসার জ্যাকব ডাফি।
এমকে/টিএ