জীবনে শুধু চললেই হয় না, থামতেও জানতে হয় (শেষ পর্ব)

প্রথম পর্ব পড়তে ক্লিক করুন- জীবনে শুধু চললেই হয় না, থামতেও জানতে হয়

কোন প্রাতিষ্ঠানিক পদের প্রতি আমার মোহ ছিল না, তারপরও আলংকারিকভাবে আমাকে বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি (IUDS) এর সাংগঠনিক সম্পাদকের পদমর্যাদা প্রদান করা হয়। আমাকে স্বীকার করতেই হবে যে, সংগঠনটিকে আমি কিছুই দিতে পারি নি। তবে গড়ে তুলতে চেষ্টা করেছিলাম আমার হলের বেগম ফজিলাতুন্নেসা ডিবেটিং সোসাইটি (BFDS), যা এখনো টিকে আছে এবং ভালো লাগার বিষয় হলো প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসাবে ওরা এখনো আমাকে স্মরণ করে।

এইতো গেল বিতর্কের কথা। এছাড়াও ১ম বর্ষে আইনের পাশাপাশি IIER এ ২য় স্থান অধিকার করে ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করি। ২য় বর্ষে শ্রদ্ধেয় প্রফেসর ডঃ জহুরুল ইসলাম স্যারের একটি প্রজেক্টে রিসার্চ এসোসিয়েট (সবৈতনিক) হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হই এবং ছয় মাস মেয়াদে কাজ করি। ৩য় বর্ষে থাকাকালীন সময়ে 9th Henry Dunant Moot Court Competition ও 15th Summer School এ অংশ নিই। Moot Court Competition এ আমরা কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত উন্নীত হতে পেরেছিলাম। আর Summer School এ দেশি বিদেশী আইন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ভীড়ে আমি চূড়ান্ত পরীক্ষায় ২য় স্থান অর্জন করি।

৪র্থ বর্ষে এসে আমি হঠাৎ করেই সব কিছু থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিই। বিতর্ক সহ ইত্যাদি কারণে ক্যাম্পাসে আমার জনপ্রিয়তা তখন তুঙ্গে। এমন সময় আমার মা একদিন বললেন, "জীবনে শুধু চললেই হয় না, থামতে জানতে হয় "। কথাটা ছোট হলেও বেশ কয়েক দিন ভাবালো আমাকে। "জীবনে থামতে জানতে হয় " এই অংশটুকু যে কী ভীষণ অর্থবহ! আমি সত্যিই তখন থামিয়ে দিতে পেরেছিলাম নিজেকে। আর পেরেছিলাম বলেই খুঁজে পেয়েছিলাম আজকের চলার এই পথ।

মূলত ৪র্থ বর্ষ থেকেই আমি সিরিয়াসলি ক্যারিয়ারে ফোকাস করি। মূল লক্ষ্য ছিল জুডিসিয়ারী। ২০১৪ সালের খুব সম্ভবত ১৪ই মে তারিখে অনার্স ফাইনাল চলাকালীন অ্যাপেয়ার্ড সার্টিফিকেট দিয়ে 9th BJS পরীক্ষায় আবেদন করি। ওটা মাত্র ২৪ জন বিচারক নিয়োগের সার্কুলার ছিল (পরে অবশ্য সংখ্যা বাড়িয়ে ১০০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়)। তখন পর্যন্ত আমাদের ইমিডিয়েট আগের ব্যাচগুলো থেকে কেউ জুডিসিয়ারীতে নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়ার কথা শোনা যেত না। আগেই বলেছি, আইন বিভাগ তখন একটা অন্ধকার সময় পার করছিল। সেশন জ্যাম, বিভাগের নামে 'মুসলিম বিধান', বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেজ সংকট এসব নিয়ে বেশিরভাগ স্টুডেন্টই হীনমন্যতায় ভুগতো। তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করার মতোও কেউ ছিল না। মে মাসের শেষের দিকে অথবা জুন মাসের প্রথমে অনার্সের ভাইবা হয়। আমি ব্যাগ গুছিয়ে ভাইভা দিতে গিয়েছিলাম, ভাইবা শেষ হওয়া মাত্রই খুলনা চলে আসি।

পরের দিন খুলনা জজ কোর্টে বার কাউন্সিল পরীক্ষার জন্য ফার্স্ট ইনটিমেশন দিই। তার দু'দিন পরে পরিবারের সিদ্ধান্তে জুডিসিয়ারীর প্রিলিমিনারী পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ঢাকা যাই ও কোচিং এ ভর্তি হই। খুব সম্ভবত আগস্টে প্রিলির রেজাল্ট হয়। ঢাকায় থেকেই রিটেনের প্রস্তুতি নিতে থাকি। এর মধ্যে আমার জীবনের বড় দুইটি ঘটনা ঘটে যায়। এক. আমার বাবা বেশ কয়েকমাস মারাত্মক অসুস্থতায় ভুগে শেষ পর্যন্ত যম দুয়ার থেকে ফিরে আসেন। দুই. পারিবারিক সিদ্ধান্তে ২০১৫ সালের ১১ই মার্চ আমার বিয়ে হয়। এপ্রিলের ১০ তারিখ থেকে রিটেন শুরু হয়। রিটেন দিয়ে প্রায় এগার মাস পরে ক্যাম্পাসে ফিরি। লজ্জা, দুঃখ ও পরিতাপের বিষয় হল এই এগার মাসে মাস্টার্সের মাত্র সাতটি ক্লাস হয়েছিল। উল্লেখ্য যে, ঢাকায় থাকাকালীন DUNMUN সহ আরো কয়েকটি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ থেকে নিজেকে নিবৃত্ত করতে পারি নি।

২০১৫ সালের ২৬শে নভেম্বর সন্ধ্যায় রিটেনের রেজাল্ট হয়। তখন মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষা চলছিল। ২৯শে নভেম্বর উত্তরাধিকার আইন এবং ৩০শে নভেম্বর মাস্টার্সের ভাইভা ছিল। আর আমার জুডিসিয়ারীর ভাইভা ডেট পড়লো ডিসেম্বরের ১ তারিখ তথা সবচেয়ে প্রথম দিন। অর্থাৎ জুডিসিয়ারীর ভাইভা প্রিপারেশন তো দূরের কথা, ক্যাম্পাসে মাস্টার্সের ভাইভা দিয়ে ঠিকঠাক মতো ঢাকায় পৌঁছানোর সময় নিয়েই টানাটানি। প্রতিটা মানুষের জীবনে একটা সুপার চ্যালেঞ্জের মুহূর্ত থাকে, আমার জন্য বোধহয় ঐটাই ছিল সেই সময়। হাতে মাত্র চারদিন সময় তার মধ্যে দুই দিন মাস্টার্সের দুইটা পরীক্ষা এবং একদিনের কুষ্টিয়া টু ঢাকা জার্নি।

যাই হোক চোখের জল, নাকের জল এক করে নভেম্বরের ৩০ তারিখ ডিপার্টমেন্টের ভাইভা দিয়ে আগে থেকে গুছিয়ে রাখা ব্যাগ নিয়ে চড়ে বসলাম ঢাকার গাড়িতে। পরদিন ১লা ডিসেম্বর ভাইভা সেন্টারে আমার পাশে আমার স্বামী ছাড়াও আমার প্রাণের দুই বন্ধু শারমিন নাহার (বর্তমানে সহকারী জজ, যশোর) ও মেফতাহুল হাসান সান (বর্তমানে সহকারী অধ্যাপক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়) প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত থেকে সাহস জুগিয়েছিল। ঐ দিনের সর্বশেষ পরীক্ষার্থী ছিলাম আমি। ভাইভা বোর্ডে আমার ডাক পড়ে রাত ৮.২৫ এ, বের হই ৯.৫৫ তে। তখন পর্যন্ত ওরা ঠাঁয় দাঁড়িয়ে ছিল আমার জন্য। এতো কাছে যার বন্ধুরা থাকে, তার কলিজাটা এমনিতেই দশহাত ফুলে থাকে। হাসিমুখে ভাইভা শেষ করি। ঠিক একমাস পরে, ডিসেম্বরের ৩০ তারিখ রেজাল্ট হয়, মেধাক্রমে আমার অবস্থান ছিল ১৬ তম। দীর্ঘ বিরতির পরে সমগ্র বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমি একা ৯ম বিজেএস এ সুপারিশপ্রাপ্ত হই। বিষয়টি আমার জন্য খুশির হলেও উচ্ছাস প্রকাশ করতে পারি নি। এতে আমার সফলতা আসলেও সন্তুষ্টি আসে নি। কারণ ততোদিনে জীবন থেকে এটা শিখে গিয়েছিলাম যে, একা একা আর যাই হোক সুখী হওয়া যায় না। তবে আমাকে দিয়ে যেন দীর্ঘদিনের পুঞ্জিভূত অন্ধকারে আলোর রেখা ফুটেছিল। আমার নিয়োগের ঘটনায় অনেকেই হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরে পায় এবং এর পরের ব্যাচেই অর্থাৎ দশম বিজেএস এ আমার বন্ধুরা সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের আরো কয়েকজন নিয়োগপ্রাপ্ত হয়।

এই সব কিছুর সমান্তরালে বার কাউন্সিলের প্রিলি, রিটেন, ভাইভা সমাপ্ত করে ২০১৬ সালে আইনজীবী হিসেবে এনরোল্ড হই এবং খুলনা বার এসোসিয়েশনের মেম্বারশিপ লাভ করি। একই বছর এলএল.এম এর রেজাল্ট হয়। আগেই বলেছি, আমার রেকর্ডে ফার্স্ট হওয়ার সৌভাগ্য আসেনি কখনো, সে মতোই অনার্স মাস্টার্স দুটোতেই ২য় থেকে পঞ্চমের মধ্যে আমার পজিশন ওঠা নামা করতো।

২০১৬ সাল জুড়ে বিভিন্ন দফায় দফায় চাকরির ভেরিফিকেশন চলতে থাকে। ২০১৭ সালের ৮ জানুয়ারি সহকারী জজ হিসেবে গেজেটভুক্তির সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি ও প্রকাশ হয়। ২২ জানুয়ারি একই পদে চট্টগ্রাম জেলা জজ আদালতে যোগদান করি। এর মধ্য দিয়েই আমার ছাত্রজীবনের আনুষ্ঠানিক ইতি ঘটে, প্রবেশ করি কর্মজীবনে।

কর্মজীবন সম্পর্কে বলতে গেলে প্রথমেই বলতে হবে, আমি কাজ করতে ভালবাসি। বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো এখানেও নানা ক্ষেত্রে অচলায়তন সত্ত্বেও আমার কাজটা আমি বেশ উপভোগ করি। এখানেও সুযোগ পেলে উপস্থাপনা, বক্তব্য ইত্যাদিতে অংশগ্রহণ করি। সাথে টুকটাক লেখালেখি। ২০১৭ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ফাউন্ডেশন ট্রেনিং শুরু হয়। ট্রেনিং চলাকালীন আমার জীবনে এখন পর্যন্ত ঘটে যাওয়া সবচেয়ে মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে, ১লা নভেম্বর আমার বাবা আমাদের ছেড়ে চির বিদায় নেন। তিনি আমার কর্মস্থল দেখে যেতে পারেননি অথচ তার সারা জীবনের স্বপ্ন ছিল মেয়েকে লালসালুর ভিতরে দেখা। এটা আমার জীবনের সর্বাধিক ব্যথার ও আক্ষেপের। ট্রেনিং শেষ হলেই চট্টগ্রামে আব্বুর আসার কথা ছিল।

কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে আব্বুকে শেষ বারের মতো দেখতে গিয়েছিলাম তিন দিনের ছুটিতে। এর মধ্যে ট্রেনিং এর ৪র্থ পরীক্ষা হয়ে যায়। সদয় কর্তৃপক্ষ অবশ্য পরে এক ঘন্টার জন্য আমাকে ঐ পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ দিয়েছিলেন। উল্লেখ্য, মূল পরীক্ষা ছিল তিন ঘন্টার। যাই হোক, সম্মিলিত ফলাফলে পঞ্চম স্থান অধিকার করে ট্রেনিং সম্পন্ন করি। এছাড়াও এক্সট্রা কারিকুলামের দুইটি ক্রেস্ট ট্রেনিংয়ের স্মৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে। সৃষ্টিকর্তার অসীম কৃপায় ২০১৯ সালে এক কন্যা সন্তানের মাতৃত্ব লাভ করি। ঐ একই বছর জুডিসিয়াল ম্যাজিসেট্রট হিসেবে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, নাটোর এ বদলি হই এবং বর্তমানে এখানেই কর্মরত আছি। এটা আমার দ্বিতীয় কর্মস্থল।

অনুজদেরকে পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা দেওয়ার মতো সমৃদ্ধ জ্ঞান আমার ভান্ডারে নেই। তবে আমার ক্ষুদ্র জীবনে যতটুকু দেখেছি তাতে করে মনে হয়েছে, আমাদের জীবনের দুইটি টার্নিং পয়েন্ট রয়েছে, একটি হল HSC পরীক্ষার পরের এডমিশন টেস্ট যেটা তোমরা ইতিমধ্যে পার করে এসেছো। কলেজের বন্ধুরা জীবনের এই মোড়ে এসে একেকজন একেক দিকে গিয়েছো, কেউ উঠেছো, কেউ নেমেছো। দ্বিতীয় টার্নিং পয়েন্ট হল জব টেস্ট। মনে রেখো রাতারাতি কিছু হয় না। জীবন তোমাকে সব সময় সময় দেবে না, এজন্য যখন সময় পড়ে থাকবে তখন তাকে কাজে লাগাতে হবে। যেমন আমার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী সময় ছিল ৪র্থ বর্ষ। ঐ সময়ে আমি ধীরে ধীরে BJS এর সিলেবাসের উপরে এমনভাবে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম যা আমার পরবর্তী সময়গুলোতে ভীষণভাবে কাজে লেগেছিল। নিজেকে নিজেরই সাহায্য করতে হবে। প্রতিটা বিষয়ে যখন প্রথমবার পড়বে তখন এমনভাবে পড়বে ও নোট রাখবে যেন ঐটাই তোমার শেষ প্রস্তুতি হলেও অসুবিধা না থাকে। কারণ আমার মতো তুমিও আর দ্বিতীয়বার ফিরে দেখার সুযোগ নাও পেতে পারো।

আর সফলতার কথা যদি বলতে চাও, তাহলে আমি বলবো, কারো সফলতার গল্প তার পরিণতিতে নয়, প্রারম্ভে থাকে। কাজেই জীবনের উত্তাল তারুণ্যের এই সময়গুলোকে উপভোগ করবে তো বটেই কিন্তু তাকে পুরোপুরি ভোগে যেতে দিও না। আনন্দের সাথে প্রতিটা সময়কে কাজে লাগাও। খুব মন দিয়ে ক্লাস লেকচার গুলো শোনো এবং নোট রাখো। কারণ মন দিয়ে একটা ক্লাস করলে ৮০% পড়া সহজ হয়ে যায়। শুধু টেক্সট না, প্রচুর অন্যান্য বইও পড়। হতে পারে তা গল্প, উপন্যাস কিংবা অনুবাদ গ্রন্থ কিংবা হোক না প্রতিদিনের যে কোন পত্রিকার সম্পাদকীয়; কিন্তু পড়া থামাতে না।

আমার খারাপ সময় গুলোতে আমি একটা কথা সব সময় বিশ্বাস করতাম, তা হল Something better is waiting for me and I'm walking on that same way. এই বিশ্বাস আমাকে নির্ভার রাখতো, সবকিছুই তখন পজিটিভ মনে হতো। মনে হতো, যা হচ্ছে, নিশ্চয়ই এর মধ্যেই আমার কল্যাণ নিহিত আছে। তোমাদেরও তাই বলছি, সফলতার পেছনে ছুটতে গেলে বাঁধা আসবেই, কিন্তু চলা থামিও না।

 

লেখক পরিচিত

আশরাফুন্নাহার রীটা
জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট,
চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট,
নাটোর।

 

টাইমস/এসএন

Share this news on:

সর্বশেষ

img
গদর ২-এর পর একে একে ছয় সিনেমা নিয়ে আসছেন সানি দেওল Jun 16, 2025
img
তেহরান থেকে সাধারণ জনগণ সরে যাচ্ছে Jun 16, 2025
img
সংরক্ষিত নারী আসনের সংখ্যা ৫০ থেকে বাড়িয়ে ১০০ করতে হবে : ব্যারিস্টার ফুয়াদ Jun 16, 2025
img
আয়রন ডোমকে ব্যর্থ করে একের পর এক শহরে আঘাত হানছে ইরান Jun 16, 2025
img
ইসরায়েলের হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দা প্রধান ও দুই জেনারেল নিহত Jun 16, 2025
img
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফিরে আসার আর কোন সুযোগ নেই’ Jun 16, 2025
img
‘জামায়াত সংবাদপত্র ও সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করে যাবে’ Jun 16, 2025
img
পচেত্তিনো যুক্তরাষ্ট্রের পুতুল হতে চান না Jun 16, 2025
img
ইসরায়েলিদের সামরিক ও বৈজ্ঞানিক স্থাপনা থেকে সরে যেতে বলল ইরান Jun 16, 2025
img
শেখ হাসিনার দেশ ছাড়ার খবর আগে জেনেছিলেন প্রেস সচিব! সোর্স কারা ছিলেন? Jun 16, 2025
img
হাইফাতে ইরানের সরাসরি আঘাত Jun 16, 2025
img
সোমবার সচিবালয়ে কর্মচারীদের গণজমায়েত Jun 16, 2025
img
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লো ইরান Jun 16, 2025
img
খামেনিকে হত্যাচেষ্টার পরিকল্পনায় ট্রাম্পের ভেটো Jun 16, 2025
img
‘আলোচনা না করলে ভুলগুলো বেরিয়ে আসবে না’ Jun 16, 2025
img
বিএনপি ফাঁদে, তারেক রহমান ঝুঁকিতে : জিল্লুর রহমান Jun 15, 2025
img
২৩০০ কি.মি. দূর থেকে ইরানি বিমানে হামলা Jun 15, 2025
img
ঝিনাইদহে বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার অভিযোগ Jun 15, 2025
img
এবার বাংলাদেশের রিক্সা চলবে আমেরিকাতেও! Jun 15, 2025
মুজিব সিনেমা নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করলেন দর্শক Jun 15, 2025