মার্কিন ভিসাপ্রার্থীরা ভুয়া নথিপত্র দাখিল বা তথ্য গোপন করলে তাদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি হতে পারে। এমনকি তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলাও দায়ের হতে পারে।
আজ শুক্রবার ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।
দূতাবাস জানায়, "এই গল্প আমরা আগেও শুনেছি।
" কনস্যুলার অফিসাররা ভিসা জালিয়াতি ও প্রতারণার নতুন নতুন কৌশল এবং ভুয়া নথিপত্র তৈরির প্রযুক্তি সম্পর্কে সবসময় জানেন।
তথ্য গোপন করা বা ভুয়া কাগজপত্র দাখিল করা গুরুতর অপরাধ। এর ফল হতে পারে আজীবনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা এবং ফৌজদারি মামলা।
এর আগে গত ১০ জুলাই এক পোস্টে দূতাবাস জানায়, ভিসা আবেদনকারীদের ডিএস-১৬০ ভিসা আবেদন ফরমে গত ৫ বছরে ব্যবহৃত সব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহারকারী নাম বা হ্যান্ডল উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক।
আবেদনকারীরা তাদের আবেদনপত্রে দেওয়া সব তথ্য সঠিক ও সত্য বলে স্বীকার করে তবেই তা স্বাক্ষর করেন ও জমা দেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের তথ্য গোপন করলে ভিসা প্রত্যাখ্যানের পাশাপাশি ভবিষ্যতে ভিসা পাওয়ার অযোগ্যতা তৈরি হতে পারে।
এসএন