রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ী এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আলামত সংগ্রহ করছেন বিমানবাহিনীর সদস্যরা।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সকাল থেকে আলামত সংগ্রহ করছেন তারা।
ফায়ার সার্ভিসের আনুষ্ঠানিক উদ্ধার কাজের সমাপ্তির পর বিমানবাহিনী তাদের শেষ সময়ের সুরতহাল উদ্ধারে কাজ করছে সকাল থেকে। তারা ধ্বংস স্তুপের ভেতর থেকে খুঁটিনাটি জিনিসপত্র উদ্ধার করছেন। আলামত সংগ্রহ করে তা নিয়ে যেতেও দেখা গেছে।
এদিকে এখনও এফ-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমানের বিধ্বস্ত স্থানটি সংরক্ষিত করে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সেক্টর দুই হায়দার আলী ভবনের ঠিক নিচ তলার তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির সামনে সোমবার (২১ জুলাই) দুপরে বিমানটি আচড়ে পড়ে। প্রচণ্ড গতিতে ভবনের দেয়াল ভেদ করে ক্লাস রুমে ঢুকে যায় বিমানটি।
সোমবার (২১ জুলঅই) মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পরের অবস্থা।
এর কিছু সময় পড়ে বিস্ফোরণ ঘটে এবং মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে যায় চারপাশে। ভবনের মেইন গেট আটকে যায় বিমান ও আগুনে, এতে আটকা পড়েন শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকরা।
এদিকে সকালে রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এখন পর্যন্ত নিহত ২৭ জনের মধ্যে ২৫ জন শিশু বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান।
কেএন/টিকে