মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামের কিউরেটর হিসেবেই বেশির ভাগ সময় কাটিয়েছেন গামিনী ডি সিলভা। তবে কয়েক দিন ধরে আলোচনা ছিল যে গামিনীকে ঢাকার বাইরে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। যদিও গ্রাউন্ডস অ্যান্ড ফ্যাসিলিটিজ কমিটির ম্যানেজার সৈয়দ আবদুল বাতেন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এমন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
এমনিতে তাঁর বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ। অবশ্য এভাবে বিসিবিতে নিজের পেশাগত দায়িত্বে প্রায় দেড় যুগ কাটিয়ে দিয়েছেন গামিনী ডি সিলভা। মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামের কিউরেটর হিসেবেই বেশির ভাগ সময় কাটিয়েছেন এই শ্রীলঙ্কান। তবে কয়েক দিন ধরে আলোচনা ছিল যে গামিনীকে ঢাকার বাইরে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
যদিও গ্রাউন্ডস অ্যান্ড ফ্যাসিলিটিজ কমিটির ম্যানেজার সৈয়দ আবদুল বাতেন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এমন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
আবদুল বাতেন বলেছেন, ‘আমার কাছে এমন কোনো তথ্য নেই। তিনি মিরপুরেই আছেন। কাজ করছেন। গামিনীকে ঢাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার আলোচনা শুরু হয় সদ্য শেষ হওয়া পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের পর। বরাবরের মতো সমালোচনার কেন্দ্রে ছিল মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট। বিশেষ করে প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে। উইকেট নিয়ে বেশ কড়া ভাষায় নিজের হতাশা প্রকাশ করেন পাকিস্তান দলের প্রধান কোচ মাইক হেসন।
পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে মিরপুরের উইকেট নিয়ে সন্তুষ্ট ছিলেন না বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলও। সিরিজ শেষে একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে মিরপুরের উইকেটের চরিত্র নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেন আমিনুল। মূলত এর পরই গামিনীকে মিরপুর থেকে সরিয়ে দেওয়ার বিষয়টিতে জোর হাওয়া লাগে। যদিও গ্রাউন্ডস অ্যান্ড ফ্যাসিলিটিজ কমিটির ম্যানেজার আবদুল বাতেন বিষয়টি পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়েছেন।
ইউটি/টিএ